আশীষ সাহা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি:
মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে রেল মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ভ্রাম্যমান বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান রেলওয়ে জাদুঘর ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনে অবস্থান করছে।
জাদুঘরটি ২৭ এপ্রিল কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে ভার্চুয়ালি ভিডিও কনফারেন্সে মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেন।
মঙ্গলবার সকালে কুমিল্লা রেলওয়ে স্টেশনে প্রদর্শনী শেষে আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশন এসে অবস্থান নেয় রেলওয়ে জাদুঘরটি। এ সময় রেলওয়ে জাদুঘরটি দেখতে বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষের উপচে পড়া ভীড় ।
আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনে অবস্থান মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে রেল মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ভ্রাম্যমান বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান রেলওয়ে জাদুঘর দেখতে এসে আখাউড়া উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ লুৎফর রহমান বলেন, আমাদের তরুন প্রজন্মে যারা রয়েছে তারা বঙ্গবন্ধু সহ মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাসটি নিজ চোখে উপলব্ধি করতে পারবে।
মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে রেল মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ভ্রাম্যমান বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান রেলওয়ে জাদুঘর ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনে অবস্থান করছে।
জাদুঘরটি ২৭ এপ্রিল কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে ভার্চুয়ালি ভিডিও কনফারেন্সে মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেন।
মঙ্গলবার সকালে কুমিল্লা রেলওয়ে স্টেশনে প্রদর্শনী শেষে আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশন এসে অবস্থান নেয় রেলওয়ে জাদুঘরটি। এ সময় রেলওয়ে জাদুঘরটি দেখতে বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষের উপচে পড়া ভীড় ।
আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনে অবস্থান মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে রেল মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ভ্রাম্যমান বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান রেলওয়ে জাদুঘর দেখতে এসে আখাউড়া উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ লুৎফর রহমান বলেন, আমাদের তরুন প্রজন্মে যারা রয়েছে তারা বঙ্গবন্ধু সহ মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাসটি নিজ চোখে উপলব্ধি করতে পারবে।
বঙ্গবন্ধু প্রেরণায় ও বঙ্গবন্ধুর সঠিক কর্মে গুলো দেখে এই প্রজন্ম উদ্দীপিত হয়ে আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। আর রেলওয়ের এমন একটি উদ্যোগের প্রশংসা করেন।
আজ দ্বিতীয় দিনে সরজমিনে দেখা যায়, ভ্রাম্যমান জাদুঘরটিতে স্কুল- কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থী সাধারণ মানুষের উপচে পরা ভীড় দেখা যায়। জাদুঘরটিতে ১৯২০ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত জাতির পিতার ঐতিহাসিক জীবন, মুক্তিযুদ্ধ, সংগ্রামী ঘটনা প্রবাহ তুলে ধরা হয়েছে। সাধারণ দর্শনার্থীরা টাচ স্ক্রিনে আঙুল স্পর্শ করতেই ভেসে আসছে বঙ্গবন্ধু ছবি, ভাষণ, তার জীবনের নানা দিক-নির্দেশনা।
জাদুঘরটি ভিতরে প্রদর্শনীর মধ্যে আরো রয়েছে, বঙ্গবন্ধু পৈতৃক বাড়ির ছবি, ব্যবহৃত চশমা,মুজিব কোর্ট,কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, বঙ্গবন্ধু প্রিয় তামাম সেবনের পাইপ,বঙ্গবন্ধু লেখা বই,বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী, ৭ ই মার্চে ভাষনের ছবি, মুজিবনগর স্মৃতিস্তম্ভ , পাকিস্তানিদের আত্মসমর্পণ , জাতীয় স্মৃতিসৌধ সমাধিসৌধের রেপ্লিকা । এ ছাড়াও জাদুঘরটিতে জয়বাংলা স্লোগানের আদলে তৈরি করা হয়েছে সৃজনশীল একটি বুকশেলফ । সেখানে শোভা পাচ্ছে ‘ বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী ’ ও ‘ আমার দেখা নয়াচীন’সহ তাঁর কর্মজীবনের ওপর রচিত গুরুত্বপূর্ণ বই । রয়েছে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লেখা বই ‘ শেখ মুজিব আমার পিতা ।
আখাউড়া রেলস্টেশনের সুপারিনটেনডেন্ট মো . কামরুল হাসান তালুকদার বলেন , ভ্রাম্যমান এ রেলওয়ে জাদুঘর টির মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধুর সঠিক ইতিহাস তুলে ধরা হচ্ছে। ব্রিটিশ আমল থেকে পাকিস্তান আমল পর্যন্ত বাঙ্গলী জাতির জন্য যে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে বঙ্গবন্ধু তার সবগুলোই এই জাদুঘরের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়। আর বাংলাদেশ রেলওয়ের এমন একটি উদ্যোগের প্রশংসা করেন।